Sunday, October 13, 2013

দ্যাখো,মহাপ্রতাপী মহিষাসুরের বংশধর আমি 'मी बुद्धिवंत हाय...मला 33 कोटी देवाची गरजच काय...!!! শহরে সমারোহের বন্যা৷ এবং অর্থেরও৷ সঙ্গে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সমর্থন৷

দ্যাখো,মহাপ্রতাপী মহিষাসুরের

বংশধর আমি

'मी बुद्धिवंत हाय...मला 33 कोटी देवाची गरजच काय...!!!

শহরে সমারোহের বন্যা৷ এবং অর্থেরও৷ সঙ্গে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সমর্থন৷

পলাশ বিশ্বাস

শহরে সমারোহের বন্যা৷ এবং অর্থেরও৷ সঙ্গে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সমর্থন৷


আজ মহানবমী। মহানবমী দুর্গাপূজার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। শাস্ত্রমতে, নবমী তিথিতেই দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। তাই এদিন দুর্গাকে মহিষাসুরমর্দিনী রূপে পূজা করা হয়। এছাড়া নবমীতে নবমী হোম বা মন্ত্র পাঠ করে উমার স্তুতি করা হয়। সাধারণত নবমী পূজাশেষে নবমী হোম পাঠ করা হয়। এদিন বেলুড় মঠে কুমারী পুজোও আয়োজিত হয়।


এদিকে অষ্টমীর পর নবমীর সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। রোদ-মেঘের লুকোচুরি শেষে নামে বৃষ্টি। কলকাতার বেশ কয়েকটি এলাকায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে। ওডিশা ও অন্ধ্র উপকূলে আছড়ে পড়া পিলিনের জন্যই বঙ্গে বৃষ্টি হয়েছে। তবে বৃষ্টির চেয়েও বেশি শক্তিশালী ছিল বঙ্গবাসীর বাধ ভাঙা আনন্দের দাপট। তাই পিলিন বা বৃষ্টি, কোনওটাই বাঙালিকে গৃহবন্দি করে রাখতে পারেনি। অষ্টমীর রাতেও পুজো মণ্ডপগুলিতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সে ক্ষেত্রে নবমীতে যে মণ্ডপগুলিতে জনজোয়ার দেখা দেবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

Venue of Asur Utsab 2013 WB पश्चिम बंगाल में महिषासुर शहादत दिवस असुरों की हत्या के उत्सव के खिलाफ इस वर्ष देश भर में आयोजन हो रहे हैं. पश्चिम बंगाल में भी अन...See More


Mamata Banerjee

9 hours ago

Today is Maha Navami.


Navaratri celebration also culminates today.


I wish all my brothers and sisters all the best on this auspicious occasion.


আরও আলো, আরও আলো


এই নয়নে 'মাগো' ঢালো।


উৎসবের আঙ্গিনায় উৎসারিত হোক জীবনের আলো।


Mamata Banerjee

Yesterday

আজ মহা অষ্টমী ।


'আলোকের এই ঝরনা ধারায় ধুইয়ে দাও'।


মহা আনন্দে অষ্টমী কাটান।


सुनीता भास्कर
मध्यप्रदेश के दतिया जिले में रतनगढ़ मंदिर के पास के पुल में भगदड़ से याहू बता रहा की 50 लोगों की जान चले गयी है और सौ घायल हैं.पांच लाख लोग मंदिर में एकजुट थे.और पुल पर 25 हजार लगभग...जबकि बीबीसी कर रहा पांच मरे दर्जन भर घायल....क्या है माजरा बताये कोई......

Seema Mustafa
So what will happen to the Dalits who fought and fought for 18 long years for justice to find it snatched again by the Patna Hogh Court? The Ranvir Sena chaps who massacred 58 Dalits, including a one year old baby, are free to carry out their threats to kill all the remaining survivors who dared to speak out. What a travesty... And what a television media that has remained more preoccupied with Tendulkar than the plight of the Dalits who are now hopeless and terrified. Shame!
Tushar Bhattacharjee shared a link.

Sushma Asur appeal 2013

www.youtube.com

दुर्गा पूजा और नवरात्रि राष्ट्रीय शर्म है! आपने हजारों सालों से उनको नहीं सुना. क्या अब भी नहीं सुनेंगे? सामाजिक न्याय की इस सदी में भी? सुनिए एक असुर बेटी आ...

Sushma Asur appeal 2013

www.youtube.com

http://www.youtube.com/watch?v=havNWd0DHBw&feature=share


দ্যাখো,মহাপ্রতাপী মহিষাসুরের বংশধর আমি

এবংআমরা সবাই অসুর

জাগছে মুলনিবাসী বাংলা

ভাঙ্গছে অচলায়তন

পিলসুজের তলায়

যাবতীয় অন্ধকার

উত্সবের এক ফোঁটা

আলো যাদের জন্য

নেই বরাদ্দ

যারা ঘুর্ণঝড়ে

উড়ে যাবার জন্যই

সারা বছর

বারো মাসে

তেরো পার্বনে

যারা জলপ্লাবিত

বাদাবন অস্পৃশ্য

লর্ড ক্লাইভের সৌজন্য

রাজবাড়িক কৌলিণ্যের

উত্সবে ভোগে নেই

যাদের কোনো অধিকার

যারা নিজেরাই ভোগ

সাঁওতাল বিদ্রোহ,

মুন্ডা বিদ্রোহ,

নীল বিদ্রোহ,

সুফি সন্ত সন্যাসী

ভবানী ঠাকুর

মজনু সাহের

লালন ফকীর

কাঙাল হরিনাথের

সেই জনপদ

জাগছে

ধীরে

ধীরে

ধীরে

যারা ছিল তেভাগায়

যারা ছিল খাদ্য আন্দোলনে

যারা ছিল নক্সাল গণবিদ্রোহে

যারা ছিল মরিচঝাঁপিতে

যারা ছিল কেশপুরে

নানুরে

সিঙ্গুরে

নন্দীগ্রামে

ইংরেজ

বণিক

বণিক

করপোরেট

করপোরেট

রাজনীতি

করপোরেট

সরকার

করপোরেট

কর্তৃত্ব

করপোরেট

জাতি আধিপাত্যের

চোখে যারা ছিল

বিদ্রোহী ব্রাত্য

নরবলি আয়োজনে

দেবী আবোহন

যাদের নরমেধ প্রয়োজনে

জমিদার জোতদার শাসক

শ্রেণীর জাতিবৈষম্যের

যারা রেসিয়াল ভিক্টিম

অশ্বেত অস্পৃশ্য মতুয়া

সেই বাংলার জাগরণ

সীমাবদ্ধ নয়

শুধু হার্মাদ বিতাড়নে

হার্মাদ যারা

তাড়াতে জানে

উন্মাদ উন্মাদনায়

চেতনা তাদের অন্ধকার

হলোই বা কি

আলোর ঝরণাধারায়

পশিবে রবির কর

তারপর

ভাঙ্গবে

ভাঙ্গবেই

এই অচলায়াতন

দ্যাখো,মহাপ্রতাপী মহিষাসুরের বংশধর আমি

ওডিশা এবং অন্ধ্রে ক্রমশই দুর্বল হচ্ছে পিলিন। রবিবার মৌসম বিভাগের ডিজি এলএস রাঠোর জানিয়েছেন, এখন ঘণ্টায় ১০০ কিমি বেগে বইছে এই ঘূর্ণিঝড়। তবে দাপট কমলেও, ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে অন্ধ্র এবং ওডিশায়। মৌসম বিভাগের তরফে এ-ও জানানো হয়েছে, পিলিনের জেরে মৃত্যুর কোনও খবর নেই। তবে শনিবার সন্ধ্যায় পিলিনের আসার আগে তীব্র ঝড়ো হাওয়ায় গাছ পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।


রবিবার মৌসম বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ এবং ছত্তিশগড়ে আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত বৃষ্টি হবে। বিহারে ৪৮ ঘণ্টার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে মৌসম বিভাগ। আবার ঝাড়খণ্ডে ৩৬ ঘণ্টা বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।


আগাম প্রস্তুতির কারণে, আশঙ্কার তুলনায় কম ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে পারাদ্বীপ থেকে কলিঙ্গপতনমের মধ্যে ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বলে মনে করা হচ্ছে।


এদিকে হলদিয়া চ্যানেলে ডুবছে এক পণ্যবাহী জাহাজ। লৌহ আকরিক নিয়ে যাচ্ছিল এম ভি বিঙ্গো। পিলিনের দাপটে ডুবছে এই জাহাজ। জাহাজের ক্যাপ্টেন-সহ ১৪ জনের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। নিখোঁজদের উদ্ধারে জোর তল্লাশি শুরু হয়েছে।


উল্লেখ্য, শনিবার রাত ৭টা ৫৫ মিনিট নাগাদ অন্ধ্রের শ্রীকাকুলাম উপকূলে প্রথমে আছড়ে পড়ে পিলিন। এর পর রাত প্রায় সাড়ে ৯টা নাগাদ ওডিশার গোপালপুরে আঘাত করে এই ঘূর্ণিঝড়। তবে শনিবারই মৌসম বিভাগ জানিয়েছিল পিলিন কোনও সুপার সাইক্লোন নয়।



সর্বজনীন?

শহরে সমারোহের বন্যা৷ এবং অর্থেরও৷ সঙ্গে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সমর্থন৷ কলকাতার পুজো৷ লিখছেন কল্যাণ বসু



ফি বছর শারদোত্‍সবের প্রাক্কালে নানা বর্ণের মাতামাতি দেখলে একচল্লিশ বছর আগে লেখা অশোক মিত্র মহাশয়ের অনবদ্য সেই লেখাটির কথা ঘুরে ফিরে আসে৷ জারি থাকা নানা সংকটের মধ্যেও উত্তরোত্তর পুজোর সংখ্যা ও জৌলুসের বৃদ্ধি দেখে অশোক মিত্র মহাশয় চার দশকেরও বেশি আগে লেখা 'আদ্যাশক্তিমহাশক্তিকালিকাকাহিনী' প্রবন্ধে বলেছেন: 'ব্যাপারস্যাপার দেখে হকচকিয়ে যেতে হয়৷ জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে, চাকরির বাজারে মন্দা, নানা তরফের বাগ্বিস্তার সত্ত্বেও কারখানার প্রসার আদৌ নেই,... বেকারের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান; যেদিকেই তাকানো যায়, কোনো আশার আলো নেই৷ অথচ ধর্মানুষ্ঠান উপলক্ষ ক'রে মাতামাতি তুঙ্গে উঠেছে৷ ...সর্বজনীন পুজোর শুধু সংখ্যাবৃদ্ধিই ঘটছে না, চটকও বাড়ছে, পুজো উপলক্ষ করে ঢালাও অর্থের বন্যা বইছে৷' এই সুদীর্ঘ সময় পেরিয়েও কথাগুলি বেশি করে সত্য৷


পুজো উপলক্ষে এই 'ঢালাও অর্থের বন্যা'-র উত্‍স কী? সেই সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাঁদা তোলাই ছিল চল৷ ক্রমান্বয়ে, স্বেচ্ছায় দেয় দানকে জিজিয়ায় পরিণত করে, চাঁদা সংগ্রহ প্রক্রিয়াটিকে 'জুলুমবাজি' বিশেষণ দেওয়া হল৷ কিন্ত্ত তাতেও হল না৷ আরও বৈভব, আরও জৌলুস পুজোয় আনতে গিয়ে খরচার বহরও আকাশচুম্বি৷ স্বার্থের দুষ্ট চক্রের হাত ধরে গড়ে উঠল নতুন দাতা- সিন্ডিকেট প্রোমোটার- ব্যবসায়ী-শিল্পপতি ইত্যাকার ধনকুবেরকুল, যদিও তারা মাছের তেলে মাছ ভাজে বলেই জনশ্রুতি৷ মিত্র মহাশয়ের ভাষায়, 'অশ্লীলতার এক বিশাল বন্যা ভব্যতা-সভ্যতাকে পরাভূত করে বিজয়ী রাজপুত্রের মতো এগিয়ে যায়৷' ১৯৭২ সালে বলা অশোক মিত্র মহাশয়ের এই কথাগুলো সুদীর্ঘ সময় পার করে এসে আরও ভাস্বর, তা বলার অপেক্ষা রাখে না৷ তাই দেখলাম রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মহাশয় পুজোর সঙ্গে 'তোলাবাজি' শব্দটি জুড়ে দিলেন৷ প্রকাশ্যে জনসভায় কথাটা বুদ্ধদেববাবু প্রথম বলেন শহিদ মিনার ময়দানে সিপিএমের কলকাতা জেলা সমাবেশে৷ এই বক্তৃতার তিন মাস বাদে হাজরা মোড়ে বামফ্রন্টের জনসভায় তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন৷ 'তোলাবাজি' ছাড়িয়ে পুজোকে জড়িয়ে সর্বশেষে বিশেষণটি হল 'গুন্ডাবাজি'৷ এসংযোজনকারী মহামান্য হাইকোর্ট৷ যৌনকর্মীদের পুজো নিয়ে অনুমতি বিতর্ক প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বিচারপতি এক সময় রাজ্য সরকারকে অভিযুক্ত করে বলেন, বড়ো বড়ো পুজোর সঙ্গে নেতা-মন্ত্রীরা যুক্ত থাকেন৷ পুজোর নামে সেখানে গুন্ডামি চলে৷ সরকার বা পুলিশ বসে হাওয়া দেয়৷


সর্বজনীন পুজোর গায়ে লেপ্টে দেওয়া এ জাতীয় কলঙ্ক-সকল নিয়ে আরও বাগ্বিস্তারের আগে সংক্ষিপ্তসারে একটা রাজনৈতিক চালবাজির কথা না বললে অন্যায় হবে, পক্ষপাতদুষ্ট হিসাবে গণ্য হওয়ারও সম্ভাবনা৷ সেটা হল, কে-কখন-কেন কলঙ্ক লেপন করছেন সেটাও বোঝা দরকার৷


অশোক মিত্র ও বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের কথাই ধরা যাক৷ পুজো এবং সরকার তথা প্রধান শাসক দলকে জড়িয়ে যে সব নেতিবাচক কথা তাঁরা বলেছেন তার সত্যতা নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠই সহমত সন্দেহ নেই৷ কিন্ত্ত তাঁরা কখন সে সব কথা বললেন? অশোকবাবু বললেন ১৯৭২ সালে যখন শাসন ক্ষমতায় কংগ্রেস, আর বুদ্ধদেববাবু বললেন ২০১২-১৩ সালে যখন তাঁদের দল আর শাসন-ক্ষমতায় নেই৷ কিন্ত্ত ১৯৭৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন বামফ্রন্ট-জমানায় পুজোগুলি যে সংখ্যায় ও খরচের বহরে সীমাহীন বিস্তার লাভ করেছে সেটা তো তাঁদের কথায় ধ্বনিত হয়নি৷ বস্ত্ততপক্ষে পূজাশ্রয়ী জুলুমবাজি, তোলাবাজি, গুন্ডাবাজি ইত্যাদি যে সব তকমা দেওয়া হয়েছে তা ১৯৭২ সাল থেকে বেড়ে আজ অন্য মাত্রায় পল্লবিত৷ মোদ্দা কথা সর্বজনীন সর্ববিধ উত্‍সব ডান-বাম নির্বিশেষে সরকার এবং প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রসন্ন কৃপায় শাঁসেজলে ছিল, আছে এবং থাকবে৷

http://eisamay.indiatimes.com/editorial/post-editorial/post-editorial-pujor-somoy/articleshow/23794587.cms

अक्टूबर, 20111 में प्रेमकुमार मणि ने 'फारवर्ड प्रेस' की कवर स्टोरी 'किसकी पूजा कर रहे हैं बहुजन' में अनेक विचारोत्तेजक सवाल उठाते हुए कहा था कि बंगाल की वेश्या...See More

পুরী: অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশায় দাপট কমছে ঘূর্ণিঝড় পিলিনের৷ গাছ পড়ে-বাড়ি ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৷  ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ৷ ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বিহার-ঝাড়খন্ডে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস মৌসম ভবনের৷

রবিবার সকালের আলো ফুটতেই পিলিনের তাণ্ডবের চেহারাটা স্পষ্ট বোঝা যায়৷শনিবার রাতে ওড়িশার গোপালপুরের উপকূলে আছড়ে পড়ে এই ঘূর্ণিঝড়৷ তখন তার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২০০ কিমি৷ লন্ডভন্ড হয়ে যায় ওড়িশার বিস্তীর্ণ এলাকা৷ রাস্তার ওপরেই সার সার গাছ আর বিদ্যুতের খুঁটি৷ যুদ্ধকালীন তত্পরতায় তা সরানোর কাজ শুরু করে প্রশাসন৷ ধ্বংসলীলার এহেন ছবির পাশাপাশি ব্যাপক বিপর্যস্ত বিদ্যুত্‍ ও রেল পরিষেবা৷ এখনও বিদ্যুত্‍হীন পুরী৷ বন্ধ রাস্তাঘাট৷ বাস-ট্রেন নেই৷ পিলিনের দাপটে রাস্তায় প্রচুর গাছ পড়ে রয়েছে৷ যুদ্ধকালীন তত্পরতায় গাছ সরানোর ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন৷ গাছ পড়ে-বাড়ি ধসে মারা গিয়েছেন ৭ জন৷ মারা গিয়েছে প্রচুর গৃহপালিত পশুও৷ ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ৷ ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বিহার-ঝাড়খন্ডে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস৷

এদিকে পুরী এখনও বিদ্যুত্‍হীন৷ বিপর্যস্ত টেলিপরিষেবা৷ এখনও অনেক পর্যটক পুরীতে আটকে পড়েছেন৷ কবে বাড়ি ফিরতে পারবেন, তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় রয়েছেন তাঁরা৷  উত্তাল সমুদ্র৷ তারমধ্যেই প্রশাসনের নিষেধ উপেক্ষা করেই পুরীর সমুদ্রে স্নান করতে নেমে যান পর্যটকরা৷

তবে শনিবারের আতঙ্কের রেশ রবিবারেও স্পষ্ট পুরীতে৷ রাস্তার ওপরেই যেখানে সেখানে গাছ উপড়ে পড়ে রয়েছে৷ লণ্ডভণ্ড অবস্থায় পড়ে রয়েছে বিদ্যুতের খুঁটিও৷ যার জেরে পুরী বিদ্যুত্‍হীন৷ বিপর্যস্ত টেলিপরিষেবা৷ এটিএম থেকেও তোলা যাচ্ছে না টাকা৷

পুজোর সময় পুরীতে পর্যটকদের ঢল নামে৷ এ বারও তার অন্যথা হয়নি৷ কিন্তু এবার,পিলিনের জেরে চূড়ান্ত দুর্ভোগে পড়েছেন পর্যটকরা৷ এখনও অনেকই পুরীতে আটকে রয়েছেন৷ কবে বাড়ি ফিরতে পারবেন, তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা রয়েছে৷ রবিবার সকালে আবহাওয়ার কিছুটা উন্নতি হলেও সমুদ্র এখনও উত্তাল৷ প্রশাসনের তরফে বারণ করা হয়েছে সমুদ্রে নামতে৷ কিন্তু, কিছু পর্যটক সেই নিষেধ উপেক্ষা করেই পুরীর সমুদ্রে স্নান করতে নেমে পড়েন৷


ঘূর্ণিঝড় পিলিনের জেরে রবিবারও ব্যাহত হয় ট্রেন চলাচলও৷ দক্ষিণ-পূর্ব রেল সূত্রের খবর, বিকেল পর্যন্ত হাওড়া থেকে পুরী ও বিশাখাপত্তনমগামী সব ট্রেন বাতিল করা হয়েছে৷ বাতিল হয়েছে হাওড়া-পুরী ধৌলি এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুরী শতাব্দী এক্সপ্রেস, দিঘা-পুরী এক্সপ্রেস, চেন্নাইগামী করমণ্ডল এক্সপ্রেস, সাঁতরাগাছি-তিরুপতি উইকলি স্পেশাল৷ তবে হায়দরাবাদগামী ফলকনামা ও ইস্ট কোস্ট এক্সপ্রেস ঘুরপথে চালানো হচ্ছে৷ বাতিল ট্রেনের যাত্রীদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করেছে রেল৷


এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশাকে সব রকমে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র৷  

http://www.abpananda.newsbullet.in/national/60-more/42341-2013-10-13-05-25-58


'मी बुद्धिवंत हाय...मला 33 कोटी देवाची गरजच काय...!!!

Like ·  · Share · about a minute ago ·

Wish you and all the family members a very happy and happening :

"DHAMMA CHAKRA PRAVARTAN DIN"

With Regards

LT  COL  SIDDARTH BARVE


কলকাতা: পুজোয় পিছু ছাড়ছে না বৃষ্টি৷ নবমীর পরে দশমীতেও দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা৷ নিম্নচাপের জেরে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গেও৷ ষষ্ঠী-সপ্তমীটা কেটেছিল নির্বিঘ্নেই৷ কিন্তু, অষ্টমী থেকেই চোখ রাঙাতে শুরু করেছে বরুণদেব৷ সেই ধারাপাতের ধারা অব্যাহত থেকেছে নবমীতেও৷ রবিবার, সকাল থেকেই শহরজুড়ে দফায় দফায় শুরু হয় বৃষ্টি৷ কখনও ঝিরঝির৷ কখনও মুষলধারায়৷ দশমীতেও সেই পরিস্থিতির উন্নতির বিশেষ সম্ভাবনা দেখছেন না আবহবিদরা৷ আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে,

দক্ষিণবঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টি হবে৷ উত্তরবঙ্গেও আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা৷ আবহবিদরা জানিয়েছেন, পিলিন ক্রমশ শক্তিক্ষয় করে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে৷ এখন সেটি এগোচ্ছে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে৷ তার জেরেই রাজ্য জুড়ে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা৷

http://www.abpananda.newsbullet.in/state/34-more/42374-2013-10-13-13-01-09


Vishwas Meshram
याद रखना मैं फिर आऊँगा, और तब मैं अकेला नही बल्कि एक हज़ार हो के आऊँगा ...........
सूली पर लटके, बूंद-बूंद खून बहकर मरने की यातना सहते हुए, स्पार्टाकस के साथी रोमन गुलाम डेविड के शब्द. एक लम्बी लड़ाई और वह भी उस समय के सबसे शक्तिशाली रोमन सामराज्य से - जहाँ कहावत थी कि सारी सड़के रोम की ओर जाती है - दुनियाँ के शायद पहले विद्रोही, जिन्होंने अपने लहू से आज़ादी का स्वाद चखा.
इस पुस्तक को पहली बार पढने का मौका तब मिला था जब मैं इंजीनियरिंग के चौथे साल में था और बी होस्टल में रहता था. एक छुट्टी के दिन जब हम सब सेशनल तैयार करने में लगे थे,मेरा सहपाठी एस के गोयल ( अब दिवंगत ) हॉवर्ड फ़ास्ट के नावेल स्पार्टाकस का अमृत राय द्वारा किया गया हिंदी अनुवाद ''आदिविद्रोही'' लेकर आया, उसे यह पुस्तक विवेकानंद लाइब्रेरी में वापस करनी थी. पुस्तक देखने के बाद उसे पढने का लोभ संवरण करना मुश्किल था . जब तक गोयल हॉस्टल में था, उस एक घंटे के समय में मैं आधी किताब पढ़ चुका था.
इसे दुबारा ( और पूरा ) पढना तब नसीब हुआ, जब यह वकील भारती के खजाने में मिली. फिर तो इसे मन लगाकर बार-बार पढ़ा. आज़ादी के असली मायने मुझे इसे पढ़ कर समझ में आये है. एक बार-बार पढने और पढ़ाने वाली किताब. यदि मेरे फेसबुक मित्रों ने इसे नहीं पढ़ा हो तो एक बार पढ़े, समझे. मित्रों को सर उठाकर जीने की आज़ादी मुबारक हो.

सुनीता भास्कर
दुष्टों का संहार करने वाली माँ (यह दुष्ट किसे कहा जाता है और किसे कहा जाना चाहिए यह नए सिरे से तय होना चाहिए वैसे ) की खुमारी (भक्तजन सकारात्मक अर्थों में लें ) लगता है सबसे अधिक वर्धा में ही रही होगी .छोटे से वर्धा शहर में दो दर्जन से अधिक जगहों पर दुर्गा की मूर्ति व पांडाल सजे हैं.नौ दिन से लंगर.लम्बी कतारें.आसपास के सैकड़ों लोगों का शहर में रैला दिन क्या रात क्या...शहर के सेंट्रल प्वाईंट पर बने एक पांडाल को केदारनाथ आपदा के मृतक व पीड़ितों को समर्पित किया गया था..पांडाल में लगे दर्जन भर पोस्टरों में सैनिक बस सैनिक.... कहीं पीड़ितों को पहाड़ से उतारते, कहीं रस्सी से बने पुल पार कराते, कहीं पीठ पर किसी ढलान से पार कराते,,,कहीं सिर्फ तबाही रोती आँखें, बिलखते परिजन…

আমেদাবাদ: রবিবার 'শস্ত্র পুজো' করলেন নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারেও তিনি বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। গুজরাত সরকারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতি বছরের মতো এবারও বিজয়া দশমী উপলক্ষ্যে ৯ দিনের উপবাসের পর নিজের বাসভবনে শস্ত্র পুজো (অস্ত্রকে পুজো করা) করেছেন মোদি। রাজ্য সরকারের প্রচার বিভাগ প্রকাশিত ছবিতেও দেখা যাচ্ছে, মোদি তরবারি, বন্দুকের আরাধনা করছেন। আর ট্যুইটারে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী লিখেছেন, বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা রইল। পুলিশ ও নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে শস্ত্র পুজোয় সামিল হয়েছিলাম।

ঘন্টায় প্রায় ২০০ কিলোমিটার গতিতে ওড়িশা ও অন্ধ্র উপকূলে আছড়ে পড়ল তীব্র ঘূর্ণিঝড় পিলিন৷মৌসম ভবনের ডিরেক্টর এল এস রাঠোর জানিয়েছেন, ওড়িশার গঞ্জাম জেলার গোপালপুর দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করল পিলিন। রাত সোয়া নটা নাগাদ পিলিন স্থলভাগ স্পর্শ করেছে। ঝড়ের গতি উপকূল অতিক্রমের সময় আরও কিছুটা বাড়বে বলেও তিনি জানিয়েছেন। ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশের  উত্তর উপকূল এলাকায় প্রবল বর্ষণের খবর পাওয়া গিয়েছে। বৃষ্টির তীব্রতাও আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। এই ঝড়ের স্থলভাগে প্রবেশের আগেই ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূল অঞ্চলে তাণ্ডব শুরু হয়ে যায়।পিলিন পৌঁছনোর আগেই স্থলভাগে ঝড়ের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। এই ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদিও প্রাণহানি এড়াতে আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। এরইমধ্যে পিলিন পৌঁছনোর আগেই ওড়িশায় গোপালপুরে গাছ ভেঙে পড়ে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।ওডি়শার একটা বিরাট অংশ কার্যত নিষ্প্রদীপ হয়ে পড়েছে। একই অবস্থা অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলামেরও। প্রবল বৃষ্টি আর ঝড়ে এখানকার বিদ্যুত্ সরবরাহ ব্যবস্থা বেহাল হয়ে পড়েছে।

এদিকে, সমগ্র পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ।ভয়াবহ এই ঝড় মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের গৃহীত পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন মন্ত্রিসভার সচিব। বিপর্যয় মোকাবিলা সম্ভাব্য সব ধরনের সাহায্য করার জন্য সরকারি বিভাগগুলিকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্ডে জানিয়েছেন, ওড়িশা ও অন্ধ্রের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলির সঙ্গে বৈঠক করছে তাঁর মন্ত্রক।বায়ূসেনার ১৮ টি হেলিকপ্টারকেও কাজে নামানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন ফুট উচ্চতার ঢেউ আছড়ে পড়বে অন্ধ্র ও ওড়িশা উপকূলে৷ আগাম সতর্কতা হিসেবে প্রায় ৫ লক্ষেরও বেশি মানুষকে দুই রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷  আজ সকাল থেকে পারাদ্বীপ সহ বিভিন্ন জায়গায় ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে৷ গতকাল রাত থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে পারাদ্বীপ বন্দর৷ অন্ধ্র ও ওড়িশার দুই রাজ্যেই ইতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টাতেও ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে৷ প্রবল বর্ষণের ফলে ইতিমধ্যেই দুই রাজ্যের নিচু এলাকাগুলি ডুবে গেছে।ওড়িশার গঞ্জাম ও জগত্সিংহপুর জেলায় সড়ক যোগাযোগও ব্যাহত হয়েছে। বিদ্যু পরিষেবার ওপরও ইতিমধ্যেই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। প্রস্তুত রয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দল ও উদ্ধারকারী দল৷

ওড়িশার গঞ্জাম জেলার গোপালপুর দিয়ে স্থলভাগে ঢুকেছে পিলিন। এর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে গঞ্জাম,গজপতি,খরদা,পুরি ও জগতসিংহপুর জেলা। অন্য জেলাগুলিতেও বৃষ্টি ও বন্যার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য সরকার। ঘুর্ণিঝড় ত্রান কেন্দ্রগুলিতে খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী মজুত করা হয়েছে যেসব মানুষ এইসব ত্রান কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁদের রান্না করা খাবার দেওয়া হচ্ছে। ত্রান ও উদ্ধার কার্যের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে সেনাবাহিনীও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রতিমন্ত্রী ভি নারায়নস্বামী জানিয়েছেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি সেনার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেছেন।সেনা, বায়ূসেনা ও প্রতিরক্ষা বিভাগের অন্যান্য দলও ইতিমধ্যেই কাজে নেমে পড়েছে।

দিল্লির মৌসম ভবন সূত্রের খবর, পিলিনের তীব্রতা স্থলভূমিতে প্রবেশ করার ৬ ঘন্টা পর্যন্তও  অব্যাহত থাকবে।


Pramod Ranjan

6 hours ago


अक्टूबर, 20111 में प्रेमकुमार मणि ने 'फारवर्ड प्रेस' की कवर स्टोरी 'किसकी पूजा कर रहे हैं बहुजन' में अनेक विचारोत्तेजक सवाल उठाते हुए कहा था कि बंगाल की वेश्याएँ दुर्गा को अपने कुल का बताती हैं। जिस महिषासुर की दुर्गा ने हत्या की, वह भारत के (यादव) बहुजन तबके का था। इस प्रसंग को आदिवासी मामलों के जानकार लेखक अश्विनी कुमार पंकज ने फारवर्ड प्रेस के अक्टूबर, 2012 अंक में आगे बढाया और महिषासुर को आदिवासी बताया. आज जब उत्तर भारत के कई शहरों में महिषासुर शहादत दिवस मनाए जाने की सूचना आ रही है, तो यह आवश्यक हो जाता है कि इस आयोजन के प्रस्तोताओं के मूल तर्कों को समझा जाए. प्रेमकुमार मणि का उपरोक्त लेख विभिन्न वेबसाइटों पर उपलब्ध है, जिसे आप गुगल करके खोज सकते हैं. अश्विनी कुमार पंकज का यह लेख वेब पर अभी तक उपलब्ध नहीं था. बहरहाल, इस विजयादशमी पर अगर मेले-ठेलों से आपको फुरसत हो, तो यह पूरा लेख पढिए और 'असुर' जनजाति के दर्द को समझने की कोशिश कीजिए :


देखो मुझे, महाप्रतापी महिषासुर की वंशज हूं मैं

-अश्विनी कुमार पंकज

विजयादशमी, दशहरा या नवरात्रि का हिन्दू धार्मिक उत्सव, असुर राजा महिषासुर व उसके अनुयायियों के आर्यों द्वारा वध और सामूहिक नरसंहार का अनुष्ठान है। समूचा वैदिक साहित्य सुर-असुर या देव-दानवों के युद्ध वर्णनों से भरा पड़ा है। लेकिन सच क्या है ? असुर कौन हैं? और भारतीय सभ्यता, संस्कृति और समाज-व्यवस्था के विकास में उनकी क्या भूमिका रही है?


इस दशहरा पर, आइये मैं आपका परिचय असुर वंश की एक युवती से करवाता हूं।


वास्तव में, सदियों से चले आ रहे असुरों के खिलाफ हिंसक रक्तपात के बावजूद आज भी झारखंड और छत्तीसगढ़ के कुछ इलाकों में 'असुरों' का अस्तित्व बचा हुआ है। ये असुर कहीं से हिंदू धर्मग्रंथों में वर्णित 'राक्षस' जैसे नहीं हैं। हमारी और आपकी तरह इंसान हैं। परंतु 21 वीं सदी के भारत में भी असुरों के प्रति न तो नजरिया बदला है और न ही उनके खिलाफ हमले बंद हुए हैं। शिक्षा, साहित्य, राजनीति आदि जीवन-समाज के सभी अंगों में 'राक्षसों' के खिलाफ प्रत्यक्ष-अप्रत्यक्ष ब्राह्मणवादी दृष्टिकोण का ही वर्चस्व है।


भारत सरकार ने 'असुर' को आदिम जनजाति की श्रेणी में रखा है। अर्थात् आदिवासियों में भी प्राचीन। घने जंगलों के बीच ऊंचाई पर बसे नेतरहाट पठार पर रहने वाली सुषमा इसी 'आदिम जनजाति' असुर समुदाय से आती है। सुषमा गांव सखुआपानी (डुम्बरपाट), पंचायत गुरदारी, प्रखण्ड बिशुनपुर, जिला गुमला (झारखंड) की रहने वाली है। वह अपने आदिम आदिवासी समुदाय असुर समाज की पहली रचनाकार है। यह साधारण बात नहीं है। क्योंकि वह उस असुर समुदाय से आती है जिसका लिखित अक्षरों से हाल ही में रिश्ता कायम हुआ है। सुषमा इंटर पास है पर अपने समुदाय के अस्तित्व के संकट को वह बखूबी पहचानती है। झारखंड का नेतरहाट, जो एक बेहद खूबसूरत प्राकृतिक रहवास है असुर आदिवासियों का, वह बिड़ला के बाक्साइट दोहन के कारण लगातार बदरंग हो रहा है। आदिम जनजातियों के लिए केन्द्र और झारखंड के राज्य सरकारों द्वारा आदिम जनजाति के लिए चलाए जा रहे विशेष कल्याणकारी कार्यक्रमों और बिड़ला के खनन उद्योग के बावजूद असुर आदिम आदिवासी समुदाय विकास के हाशिए पर है। वे अघोषित और अदृश्य युद्धों में लगातार मारे जा रहे हैं। वर्ष 1981 में झारखंड में असुरों की जनसंख्या 9100 थी जो वर्ष 2003 में घटकर 7793 रह गई है। जबकि आज की तारीख में छत्तीसगढ़ में असुरों की कुल आबादी महज 305 है। वैसे छत्तीसगढ़ के अगरिया आदिवासी समुदाय को वैरयर एल्विन ने असुर ही माना है। क्योंकि असुर और अगरिया दोनों ही समुदाय प्राचीन धातुवैज्ञानिक हैं जिनका परंपरागत पेशा लोहे का शोधन रहा है। आज के भारत का समूचा लोहा और स्टील उद्योग असुरों के ही ज्ञान के आधार पर विकसित हुआ है लेकिन उनकी दुनिया के औद्योगिक विकास की सबसे बड़ी कीमत भी इन्होंने ही चुकायी है। 1872 में जब देश में पहली जनगणना हुई थी, तब जिन 18 जनजातियों को मूल आदिवासी श्रेणी में रखा गया था, उसमें असुर आदिवासी पहले नंबर पर थे, लेकिन पिछले डेढ़ सौ सालों में इस आदिवासी समुदाय को लगातार पीछे ही धकेला गया है।


झारखंड और छत्तीसगढ़ के अलावा पश्चिम बंगाल के तराई इलाके में भी कुछ संख्या में असुर समुदाय रहते हैं। वहां के असुर बच्चे मिट्टी से बने शेर के खिलौनों से खेलते तो हैं, लेकिन उनके सिर काट कर। क्योंकि उनका विश्वास है कि शेर उस दुर्गा की सवारी है, जिसने उनके पुरखों का नरसंहार किया था।


बीबीसी की एक रपट में जलपाईगुड़ी ज़िले में स्थित अलीपुरदुआर के पास माझेरडाबरी चाय बागान में रहने वाले दहारू असुर कहते हैं, महिषासुर दोनों लोकों- यानी स्वर्ग और पृथ्वी, पर सबसे ज्यादा ताकतवर थे। देवताओं को लगता था कि अगर महिषासुर लंबे समय तक जीवित रहा तो लोग देवताओं की पूजा करना छोड़ देंगे। इसलिए उन सबने मिल कर धोखे से उसे मार डाला। महिषासुर के मारे जाने के बाद ही हमारे पूर्वजों ने देवताओं की पूजा बंद कर दी थी। हम अब भी उसी परंपरा का पालन कर रहे हैं।


सुषमा असुर भी झारखंड में यही सवाल उठाती है। वह कहती है, मैंने स्कूल की किताबों में पढ़ा है कि हमलोग राक्षस हैं और हमारे पूर्वज लोगों को सताने, लूटने, मारने का काम करते थे। इसीलिए देवताओं ने असुरों का संहार किया। हमारे पूर्वजों की सामूहिक हत्याएं की। हमारे समुदाय का नरसंहार किया। हमारे नरंसहारों के विजय की स्मृति में ही हिंदू लोग दशहरा जैसे त्योहारों को मनाते हैं। जबकि मैंने बचपन से देखा और महसूसा है कि हमने किसी का कुछ नहीं लूटा। उल्टे वे ही लूट.मार कर रहे हैं। बिड़ला हो, सरकार हो या फिर बाहरी समाज हो, इन सभी लोगों ने हमारे इलाकों में आकर हमारा सबकुछ लूटा और लूट रहे हैं। हमें अपने जल, जंगल, जमीन ही नहीं बल्कि हमारी भाषा-संस्कृति से भी हर रोज विस्थापित किया जा रहा है। तो आपलोग सोचिए राक्षस कौन है।

यहां यह जानना भी प्रासंगिक होगा कि भारत के अधिकांश आदिवासी समुदाय 'रावण' को अपना वंशज मानते हैं। दक्षिण के अनेक द्रविड़ समुदायों में रावण की आराधना का प्रचलन है। बंगाल, उड़ीसा, असम और झारखंड के आदिवासियों में सबसे बड़ा आदिवासी समुदाय 'संताल' भी स्वयं को रावण वंशज घोषित करता है। झारखंड-बंगाल के सीमावर्ती इलाके में तो बकायदा नवरात्रि या दशहरा के समय ही 'रावणोत्सव' का आयोजन होता है। यही नहीं संताल लोग आज भी अपने बच्चो का नाम 'रावण' रखते हैं। झारखंड में जब 2008 में 'यूनाइटेड प्रोग्रेसिव एलायंस', यूपीए) की सरकार बनी थी संताल आदिवासी समुदाय के शिबू सोरेन जो उस वक्त झारखंड के मुख्यमंत्री थे, उन्होंने रावण को महान विद्वान और अपना कुलगुरु बताते हुए दशहरे के दौरान रावण का पुतला जलाने से इंकार कर दिया था। मुख्यमंत्री रहते हुए सोरेन ने कहा था कि कोई व्यक्ति अपने कुलगुरु को कैसे जला सकता है, जिसकी वह पूजा करता है, गौरतलब है कि रांची के मोरहाबादी मैदान में पंजाबी और हिंदू बिरादरी संगठन द्वारा आयोजित विजयादशमी त्योहार के दिन मुख्यमंत्री द्वारा ही रावण के पुतले को जलाने की परंपरा है। भारत में आदिवासियों के सबसे बड़े बुद्विजीवी और अंतरराष्ट्रीय स्तर के विद्वान स्व. डा. रामदयाल मुण्डा का भी यही मत था।


ऐसा नहीं है कि सिर्फ आदिवासी समुदाय और दक्षिण भारत के द्रविड़ लोग ही रावण को अपना वंशज मानते हैं। पश्चिमी उत्तर प्रदेश के बदायूं के मोहल्ला साहूकारा में भी सालों पुराना रावण का एक मंदिर है, जहां उसकी प्रतिमा भगवान शिव से बड़ी है और जहां दशहरा शोक दिवस के रूप में मनाया जाता है। इसी तरह इंदौर में रावण प्रेमियों का एक संगठन है, लंकेश मित्र मंडल। राजस्थान के जोधपुर में गोधा एवं श्रीमाली समाज वहां के रावण मंदिर में प्रति वर्ष दशानन श्राद्ध कर्म का आयोजन करते हैं और दशहरे पर सूतक मानते हैं। गोधा एवं श्रीमाली समाज का मानना है कि रावण उनके पुरखे थे व उनकी रानी मंदोदरी यहीं के मंडोरकी थीं। पिछले वर्ष जेएनयू में भी दलित-आदिवासी और पिछड़े वर्ग के छात्रों ने ब्राह्मणवादी दशहरा के विरोध में आयोजन किया था।

सुषमा असुर पिछले वर्ष बंगाल में संताली समुदाय द्वारा आयोजित श्रावणोत्सव्य में बतौर मुख्य अतिथि शामिल हुई थी। अभी बहुत सारे लोग हमारे संगठन झारखंडी भाषा साहित्य संस्कृति अखडा को अप्रोच करते हैं सुषमा असुर को देखने, बुलाने और जानने के लिए। सुषमा दलित-आदिवासी और पिछड़े समुदायों के इसी सांस्कृतिक संगठन से जुड़ी हुई है। कई जगहों पर जा चुकी और नये निमंत्रणों पर सुषमा कहती है, 'मुझे आश्चर्य होता है कि पढ़ा-लिखा समाज और देश अभी भी हम असुरों को ई सिरों, बड़े-बड़े दांतो-नाखुनों और छल-कपट जादू जानने वाला जैसा ही राक्षस मानता है। लोग मुझमे राक्षस ढूंढते हैं, पर उन्हें निराशा हाथ लगती है। बड़ी मुश्किल से वे स्वीकार कर पाते हैं कि मैं भी उन्हीं की तरह एक इंसान हूं। हमारे प्रति यह भेदभाव और शोषण-उत्पीडऩ का रवैया बंद होना चाहिए। अगर समाज हमें इंसान मानता है तो उसे अपने सारे धार्मिक पूर्वाग्रहों को तत्काल छोडऩा होगा और सार्वजनिक अपमान व नस्लीय संहार के उत्सव विजयादशमी को राष्ट्रीय शर्म के दिन के रूप में बदलना होगा।'


( यह लेख फारवर्ड प्रेस के अक्टूरबर, 2012 अंक में छपा है। फॉरवर्ड प्रेस भारत की पहली संपूर्ण अंग्रेजी–हिंदी मासिक पत्रिका है जो भारत के दलित और पिछड़े वर्ग पर एक नजरिया प्रदान करती है। फारवर्ड प्रेस से संबंधित किसी भी प्रकार की जानकारी प्राप्त करने के लिए अपने फोन नंबर के साथ इस पते पर ईमेल कर सकते हैं :info@forwardpress.in )


পুজোয় প্রতিদ্বন্দ্বী নেতা-মন্ত্রীরা

ধ্রুবজ্যোতি প্রামাণিক, দীপক ঘোষ ও মনোজিত্ সরকার, এবিপি আনন্দ

Friday, 11 October 2013 15:49

এ বলে আমায় দেখ, তো ও বলে আমায়৷

বছরভর একসঙ্গে দল ও সরকারে কাজ করলেও পুজোর প্রস্তুতি থেকে প্রতিযোগী৷ যেন সম্মুখসমরে নামা৷ নিজেদের সেরা  প্রমাণের মরিয়া চেষ্টা৷

একডালিয়া এভারগ্রিন৷ যে পুজোর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিকভাবে ভাবে জড়িত রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রীর নাম৷ থিম ভাবনা থেকে পুজোর আয়োজনের ফাইনাল টাচ, সবেতেই সক্রিয় অংশগ্রহণ সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের৷ রাতভর মণ্ডপের সামনে আড্ডা, সেখানেও হাজির৷ কোনও পুজোর সঙ্গে প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম জড়িয়ে থাকলে কি বাড়তি সুবিধা মেলে? মন্ত্রীর কথায়, লাভ হয় বইকি!

শহরের নামী পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম নিউ আলিপুর সুরুচি  সঙ্ঘ৷ এখানেও আরেক মন্ত্রী৷ ধারেভারে কোনও অংশেই কম যান না৷ বুক বাজিয়ে নিজের পুজোকে সেরা বলেন তিনি৷ পুজোর দিনগুলিতে প্রায় গোটা টলিউডকেই নামিয়ে আনেন তিনি৷ আত্মিকতার মাত্রা এতটাই বেশি, যে সুরুচির পুজো পরিচিতি পেয়েছে অরূপ বিশ্বাসের পুজো বলেই৷ যদিও, প্রভাবশালী ব্যক্তির পুজো করা প্রসঙ্গে পঞ্চায়েতমন্ত্রীর সঙ্গে কিছুটা ভিন্নমত যুবকল্যাণ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ৷

কম যান না কৃষ্ণনগরের সাংসদও৷ আগে গলফ গার্ডেনের পুজো দায়িত্বে ছিলেন তাপস পালের বাবা৷ এ বার দায়িত্ব তুলে নিয়েছেন সাংসদ-ছেলে৷ অন্যদের দিকে ছুঁড়ে দিলেন চ্যালেঞ্জ৷

শহরের আরও কয়েকটি পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে রাজ্যের নেতা-মন্ত্রীরা৷ যে তালিকায় নাম তুলেছেন শিল্পমন্ত্রী-পরিবহণমন্ত্রীও৷ প্রতিটিই সেরার দাবিদার৷ যে দাবির স্বপক্ষে প্রকাশ্যেই প্রচার করেন পুজোর পুরোধারা৷ যে সময় সাময়িকভাবে হলেও প্রাসঙ্গিকতা হারায় বছরভর একসঙ্গে পথ চলার অভিজ্ঞতা৷ কারণ, এই কটাদিনই তো জবাব দেওয়ার সেরা সময় হেভিওয়েট পুজো কর্তাদের কাছে! পারফরম্যান্সের জবাব৷

http://www.abpananda.newsbullet.in/kolkata/59-more/42288-2013-10-11-10-19-51

राजनैतिक, आर्थिक, सांस्कृतिक मुद्दों और आम आदमी के सवालों पर सार्थक *हस्तक्षेप* के लिये देखें  हिंदी समाचार पोर्टल

http://hastakshep.com/



http://www.facebook.com/amalendu.a


https://www.facebook.com/hastakshephastakshep


https://plus.google.com/u/0/b/106483938920875310181/

Subhash Chandra
जो जन्म आधारित जाति व्यवस्था की हिमायत करते हैं ,केवल अपनी ही जाति में शादियाँ करने में विश्वास करते हैं उन पर थू है ..धिक्कार है !!!
जाति व्यवस्था का और इसके पोषकों का सर्व सत्यानाश हो ...
ताकि अल्पना जैसीं बेक़सूर लड़कियों को बचाया जा सके मानवधर्म की रक्षा की जा सके

जाति से बाहर शादीः ससुराल वालों ने निर्वस्त्र कर सिर मूंडा - Navbharat Times

navbharattimes.indiatimes.com

19 साल की अल्पना ने कभी नहीं सोचा था कि जाति से बाहर शादी करने का यह अंजाम होगा। ससुराल वालों ने न केवल उसका सर मूंड़ दिया…


প্রশাসনিক তৎপরতায় পরাস্ত্র পাইলিন

Kolkata

বৃষ্টি আর বিষণ্ণতাকে হারিয়ে মহানবমীতে মেতে রাজ্য, অষ্টমীর রাতজেগেও ক্লান্ত নয় বাঙালি

SpecialSharadiya.com

Nation

World

Entertainment

Opinion Poll

লালুপ্রসাদের জেল কি লোকসভা ভোটে নতুন জোট সমীকরণের পথ খুলে দিল?

হ্যাঁনাজানি নামতামত

State

Lifestyle

Sports

This Week Review

http://zeenews.india.com/bengali/

Videos

সপ্তমী পূজা পরিক্রমা-১

সপ্তমীর সন্ধ্যায় পুজো পরিক্রমা
শোভাবাজার রাজবাড়িতে দেব কোয়েল

more videos >>

Staff Blog

Photos

উচ্ছ্বাস-উত্তেজনা
খুশির ইদ

Sponser



No comments:

Post a Comment